প্রেস বিজ্ঞপ্তি :: ৭ই নভেম্বর মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করেছে কক্সবাজার জেলা বিএনপি।
বিকাল ৩টায় জেলা বিএনপি কার্যালয়ে জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরীর সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এম. মোকতার আহমদের সঞ্চালনায় এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সিনিয়র সহ-সভাপতি এটিএম নূরুল বশর চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক সাবেক পিপি এড. শামীম আরা স্বপ্্না, সহ-সভাপতি ও পৌর বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল হুদা চৌধুরী, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি রফিকুল ইসলাম, পৌর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল কাশেম, যুগ্ম-আহ্বায়ক এড. আবদুল কাইয়ুম, জেলা যুবদলের সভাপতি এড. সৈয়দ আহমদ উজ্জল, সাধারণ সম্পাদক জিসান উদ্দীন জিসান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক এড. মোঃ ইউনুছ, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রাসেদুল হক রাসেল, জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি ও পৌর যুবদলের আহ্বায়ক আজিজুল হক সোহেল, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এড. মনির উদ্দীন মনির, সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি সরওয়ার রোমন, জেলা যুবদলের যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক দুলন ধর, ছাত্রনেতা আরফাত চৌধুরী প্রমুখ। কোরআন তেলোয়াত করেন টেকনাফ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচ.এম ওসমান গণি।
আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে শাহজাহান চৌধুরীবলেন, ৭ই নভেম্বর সিপাহী জনতার অভূত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চা শুরু হয়েছিলো। দেশপ্রেমিক সিপাহী এবং জনগণ ৭ ই নভেম্বর জিয়াউর রহমানকে মুক্ত করে দেশে সত্যিকার অর্থে স্বাধীনতাকে সুসংহত করেন। একই সঙ্গে গণতন্ত্রের যে পথ; সেই পথে নতুন সূচনা করে। প্রকৃত পক্ষে ওই দিন থেকে এদেশের বহুদলীয় গণতন্ত্র এবং জনগণের শাসন প্রতিষ্ঠা করবার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিলো এবং তার নেতৃত্ব দিয়েছিলো শহীদ জিয়াউর রহমান।
তিনি আরো বলেন, ১৯৭৫ এর পূর্বে যে একদলীয় শাসনব্যবস্থা বাকশাল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিলো; জনগণের অধিকারকে হরণ করা হয়েছিলো। আজকে আবার ঠিক একই কায়দায় দেশের জনগণের অধিকার হরণ করেছে আওয়ামী লীগ। তারা জনগণের অঅধিকার হরণ করে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে জোর করে ক্ষমতা দখল করে বসে আছে।
আলোচনা সভার পূর্বে বিএনপি ও অঙ্গ-সংগঠনের বিভিন্ন নেতাকর্র্মীরা খণ্ড মিছিল নিয়ে আলোচনা সভায় যোগ দেন।
পাঠকের মতামত: